উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাকিয়া সুলতানা বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়।
এ সময় বিল্লাল হোসেনের মুদির দোকান থেকে অবৈধভাবে মজুত রাখা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ২৬ বস্তা চাল উদ্ধার করা হয়। প্রতি বস্তায় ৩০ কেজি করে চাল রয়েছে।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আশরাফুল আলম ফাহিম বলেন, চলতি মাস থেকে ১০ টাকা কেজির খাদ্যবান্ধব চাল ডিলারদের মাধ্যমে উপকারভোগী কার্ডধারীদের মাঝে বিক্রি করা হচ্ছে।
ধারণা করা হচ্ছে, আটককৃত বিল্লাল কোনও ডিলার অথবা উপকারভোগীদের কাছ থেকে ওসব চাল কম দামে কিনে অধিক দামে বিক্রি করছিল। এ ঘটনায় বিল্লাল হোসেন এবং ওই এলাকার খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার ফজলুর রহমান ফাইজুরের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: