শুরুতে পরিষ্কার সুযোগ তৈরি করতে ভুগছিল নেদারল্যান্ডস। এর মাঝেই একাদশ মিনিটে সফল স্পট কিকে দলকে এগিয়ে নেন ডিপাই। ডি-বক্সে ডামফ্রিসকে অস্ট্রিয়ার ডাভিড আলাবা ফাউল করলে ভিএআরের সাহায্যে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।
২৪তম মিনিটে ভালো একটি সুযোগ পান বার্সেলোনায় যোগ দেওয়ার ‘খুব কাছাকাছি’ থাকা ডিপাই। ডি-বক্সে ঢুকে লিঁওর এই ফরোয়ার্ডের নেওয়া শট পাশের জাল কাঁপায়।
৪০তম মিনিটে প্রথমার্ধের সবচেয়ে সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন ডিপাই। সতীর্থের পাস ভালো পজিশনে পেয়ে মাত্র কয়েক গজ দূর থেকে ভলিতে বল উড়িয়ে মারেন অরক্ষিত এই খেলোয়াড়। দুই মিনিট পর জর্জিনিয়ো ভিনালডামের শট ঠেকান এক ডিফেন্ডার।
৬৭তম মিনিটে ব্যবধান বাড়ান ডামফ্রিস। মাঝমাঠে ডিপাই বল বাড়ান ডোনিয়েল মালেনকে। এগিয়ে গিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে তিনি ডান দিকে পাস দেন ডামফ্রিসকে। কাছ থেকে তার নেওয়া শট গোলরক্ষকের হাত ছুঁয়ে জালে জড়ায়। আগের ম্যাচে ইউক্রেনের বিপক্ষে ৩-২ ব্যবধানের জয়ে তৃতীয় গোলটি করেছিলেন তিনি।
বাকি সময়ে আর সেভাবে প্রতিপক্ষ গোলরক্ষকের পরীক্ষা নিতে পারেনি ডাচরা। শেষ দিকে অস্ট্রিয়ার কারিম অনিসিওর হেড ফিরিয়ে জাল অক্ষত রাখেন স্বাগতিক গোলরক্ষক।
দুই ম্যাচে শতভাগ সাফল্যে ৬ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষে নেদারল্যান্ডস। ইউক্রেন ও অস্ট্রিয়ার পয়েন্ট সমান ৩ করে, দুইয়ে আছে ইউক্রেন। নর্থ মেসিডোনিয়ার অর্জন এখনও।
আগামী সোমবার শেষ ম্যাচে নর্থ মেসিডোনিয়ার মুখোমুখি হবে নেদারল্যান্ডস। একই সময়ে ইউক্রেনের বিপক্ষে খেলবে অস্ট্রিয়া।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: